খুব কষ্টের ভালোবাসার গল্প | গভীর ভালোবাসার গল্প

 অসমাপ্ত ভালোবাসার গল্প

অসমাপ্ত ভালোবাসার গল্প

--রাত ১২ টা বাজে হঠাৎ পাগলীটার ফোন, পাগলীটা

জেদ করতে লাগলো,"নিচে এসো" তাড়াহুড়ো করে নিচে

গেলাম"।

_

-- আমি: "কি হয়েছে এতো রাতে এখানে কেনো"?

পাগলীটা: "তুমি জানো না তোমার চুমু না খেয়ে আমি

ঘুমাই না, জলদি চুমু দাও"।

আমি: "এখন পারবো না এতো রাতে আমার সাথে কোনো

মেয়ে দেখলে বাড়িওয়ালা আমাকে বের করে দিবে"।

পাগলীটা: "চুমু না দিলে যাবো না", আর চুমু না দিলে

এবার আমি চিৎকার করবো সবাই এসে দেখবে"

-

__আমি আলতো করে পাগলীটার কপালে একটা চুমু

খেলাম।

পাগলীটা আমার এক হাত জড়িয়ে ধরলো,

আর বললো "এবার আমাকে বাসায় পৌছে দিয়ে এসো"।

--কি আর করার, আমিও পাগলীটার সাথে কথা বলতে

বলতে ওকে ওর বাসার সামনে ছেড়ে দিলাম।

পাগলীটা: "কাল আমরা ঘুরতে যাবো"?

আমি: "কাল অফিস আছে, তার পরের দিন যাবো"।

পাগলীটা: আচ্ছা ঠিক আছে।

__পাগলীটা আমার গালে একটা চুমু খেয়ে আমাকে গুড

নাইট বলেই ওর বাসায় ঢুকে পরলো, আমিও আমার বাসায়

এসে শুয়ে পড়লাম।

_

পরের দিন অফিস থেকে বাসায় ফিরলাম, রাত 9 টা

বাজে,

সারাদিন পাগলীটার সাথে কথা বলতে পারি নি,

ওর কথা ভাবতেই ওর ফোন আসলো...

ফোন রিসিভ করলাম,

পাগলীটা: "বাবু নিচে এসো"একটা সারপ্রাইজ আছে"।

__ আমি নিচে গিয়ে দেখি পাগলীটা দাড়িয়ে আছে,

উকি মেরে দেখছিলাম ওর হাতে কিছুই নেই?

,

আমি: "কই তোমার সারপ্রাইজ"? ভাবলাম পাগলীটা চুমু

খাবার জন্যই এসেছে, তাই ওকে চুমু খাবার জন্যই ওর

দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম,

,

পাগলীটা আমাকে ধাক্কা দিয়ে পিছিয়ে দিলো

আর বললো,

এখন চুমু খেতে হবেনা, রাতে অনেক খেতে পারবা

আমি: "রাতে অনেক খেতে পারব মানে"?

পাগলীটা: "বান্ধবীর বাসায় থাকার কথা বলে আজ বাসা

থেকে বের হয়েছি"। ""আজ তোমার সাথে থাকবো তোমার

বুকে মাথা রেখে ঘুমাবো"।

,

আমি: একটু রেগে বললাম,"উঃ কেউ দেখে ফেলার আগে

যাও"।

__পাগলীটা জেদ করতে লাগলো,

""আমি যাবো না, সারা রাত এখানেই দাড়িয়ে

থাকবো""

আমি: তোমার যা ইচ্ছা তাই করো।

__আমি আমার রুমে চলে আসলাম, কিছুক্ষন পর জানালার

ফাঁক দিয়ে বাইরে তাকিয়ে দেখলাম পাগলীটা এখনও

যায়নি,মুখ গোমড়া করে দাড়িয়ে আছে।

আর কিছু বাজে ছেলেরা ওর দিকেই এগিয়ে আসছিলো,

-

--আমি নিচে গিয়ে পাগলীটার হাত ধরে টেনে নিয়ে

রুমে নিয়ে আসলাম,

_

"এখন কি করি, বাড়িওয়ালা জানতে পারলে বের করে

দিবে,তাই পাগলিটাকে লুকিয়েই রাখলাম"।

--

দুজন একসাথে ডিনার করে শুয়ে পরলাম,

-আর পাগলীটা অমনি দুষ্টুমি শুরু করে দিলো...

-- পরের দিন ঘুম থেকে উঠে দেখি পাগলীটা আমার বুকে

মাথা রেখে ঘুমিয়ে আছে --

_

- অনেক মিষ্টি দেখতে পাগলীটা মায়াবী মুখ, কি

আরামেই না ঘুমিয়ে আছে, না জানি কি স্বপ্ন দেখছে।

-

-- আমি আলতো করে ওর চোখে মুখে আমার হাত বুলিয়ে

দিচ্ছিলাম --

-- আর পাগলীটা আমার হাত ধরে ওর গালের সাথে চেপে

ধরে রাখলো যেনো এটা ওর নিজেরই হাত--

-

আমি হাত সরিয়ে নিতে চাইলাম কিন্তু পাগলীটা আরো

শক্ত করে ধরে আছে, ছারছেই না __

-

"এবার জোর করেই হাত টা সরিয়ে নিলাম"

পাগলীটার ঘুম ভেঙে গেলো,,

পাগলিটাকে বললাম,--""জলদি বাসা থেকে যেতে হবে

তোমাকে কেউ দেখে ফেলতে পারে""।

-

পাগলীটা: --"আজ তোমার অফিস বন্ধ" তাই আজ সারাদিন

তোমার সাথে কাটাবো""। সারাদিন ঘুরবো সন্ধ্যায় তুমি

আমাকে বাসায় দিয়ে আসবে ""।

-

আমি: "''আচ্ছা তুমি এখন বাসায় যাও"'" আমি একটু পর

গিয়ে তোমাকে নিয়ে আসবো""

-- পাগলীটা বাসায় চলে গেলো,

__ আমার কাছে কোনো টাকা নেই এখন কি করি... ??

__ পাগলীটাকে নিয়ে সারাদিন ঘুরবো পাগলীটা যদি

কিছু আবদার করে না দিয়ে পারবো না"।

-

আমি আমার বন্ধুর কাছে থেকে এক হাজার টাকা ধার

নিলাম,,।

-- পাগলীটার বাসার দিকে রওনা হচ্ছি -- ওর বাসার

সামনে গিয়ে ওকে ফোন করলাম..।

__

-- পাগলীটা খুব সুন্দর করে সেজে এসেছে অনেক সুন্দর

লাগছে আজ ওকে,,।

আজ একটু অন্যরকম করে সেজেছে পাগলীটা ,, এর আগে

কখনো এভাবে সাজে নি""। তাই কিছুক্ষন হা.. করে

তাকিয়ে ছিলাম ওর দিকে ""।

--- কি দেখছ অমন করে ..?

আমি: তোমাকে আজ অনেক সুন্দর লাগছে, চোখ সরাতে

পারছি না""।

--

পাগলীটা মিষ্টি একটা হাসি দিয়েই বললো...

""দেখতে হবে না"বউ টা কার""।

-

এবার আমরা ঘুরতে রওনা হলাম....

-- পাগলীটাকে আজ অনেক খুশি লাগছে। আমাকে ছাড়া

পাগলীটা কিছুই বোঝে না। আমি সাথে থাকলে যেনো

ওর আর কিছুই চাই না।--

-

-- পাগলীটাকে আজ অনেক জায়গায় ঘোরালাম।

-- আর পাগলীটা আজ মন খুলে সব বলতে লাগলো আমায়,,

যেনো আজ ই আমাদের শেষ দেখা ,,।

-

ঘুরতে ঘুরতে বিকেল গড়িয়ে এলো,, পাগলীটা বললো...

-- এবার আমাকে পার্কে নিয়ে চলো।

-- বিকেল বেলা ওকে নিয়ে পার্কে গেলাম,,।

-- পার্কে সবাই gf কে দামী গিফ্ট কিনে দিচ্ছে,,। কেউ

কেউ দামী গাড়ি করে ঘুরতে এসেছে।

-

-- এসব দেখে ভাবতে লাগলাম পাগলীটা না জানি আবার

কি আবদার করে বসে।

-

কিন্তু পাগলীটা দামী গিফট্ চাইলো না..।

-- আমাকে বললো "দশ টাকার বাদাম কিনে দাও",,

দুজনে মিলে বাদাম খাবো আর গল্প করবো --"।

-

--" পাগলীটা আমার কাছে তেমন কিছুই আবদার করতো

না,, শুধু এটুকুই বলতো",,।.....

-- আমি তোমার কাছে কিছুই চাই না ,আমাকে শুধু একটু

ভালোবেসো তাহলেই আমি অনেক খুশি,,।

-

""আমি বাদাম কিনে আনলাম,,।

-- আমি বাদামের খোসা ছাড়িয়ে পাগলীটার হাতে

দিচ্ছিলাম,, আর পাগলীটা খুশি মনে বাদাম খাচ্ছিল --

-- আচ্ছা, জান, দেখো আমরা কতো খুশি এখন,, এভাবেই

যদি সারা জীবন একসাথে থাকতে পারতাম"" কতো

ভালোই না হতো,,।

-

আমি: থাকবো, দেখো একদিন তোমাকে আমার বউ করে

আনবো । সারা জীবন একসাথে থাকবো""।

-- কথাটা শুনতেই পাগলীটা শক্ত করে আমার হাত টা

ধরলো...."তাই জেনো হয় জান"

--- আমরা হাঁটতে হাঁটতে পুকুরের পারে গেলাম"",,।

__ ( আমরা যেদিন ই ঘুরতে যেতাম, ওই পুকুরটার সিড়িতে

বসে বসে অনেক গল্পঃ করতাম,,। তাই আজ ও আমরা ওই

পুকুরটার পারে গেলাম,,।)

-

-- ""পুকুর পাড়ে বসে দুজনে গল্পঃ করতে করতে কখন যে

সন্ধ্যা গড়িয়ে এলো...


খুব ভালো লাগছে,, একটু অন্য রকম অনুভব করছি""।

--

--হঠাৎ করেই ওর প্রতি ভালোবাসাটা কেমন জানি বেড়ে

গেলো,, ওর প্রতি কেমন যেনো অন্যরকম একটা মায়া হতে

লাগলো""..।

--

হাটতে হাটতে ওর বাসার সামনে চলে এসেছি,,

-- এবার পাগলিটা আমার কপালে একটা চুমু খেল...

-- এবার তুমি দাও,,।

-- আমিও পাগলীটার কপালে একটা চুমু দিলাম,।

--

(আমাকে বিদায় জানিয়ে পাগলীটা বাসার ভেতরে ঢুকে

পরলো,, )

--

-- আমিও আমার বাসার দিকে রওনা হলাম,,।

-- হাঁটছি আর কেমন জেনো একটা ভয় লাগছে...

আমার পাগলীটাকে অনেক মিস করছি ,,।

--

বাসায় গিয়ে ফ্রেশ হয়ে, ডিনার করেই ঘুমিয়ে পরলাম,,।

-- পরের দিন সকালে পাগলীটার কথা ভেবে ফোন টা

হাতে নিলাম,, কিন্তু পাগলীটার কোনো মেসেজ নেই""।

_

-- রোজ ই পাগলীটা মেসেজ দিয়ে ঘুম ভাঙাত আজ

কোনো মেসেজ নেই,,।

_

মনে মনে ভাবলাম হয়তো ব্যাস্ত আছে, বা "ঘুম ভাঙ্গে নি

এখনও"।

-

আমি অফিসে চলে গেলাম,,।

-

বাসায় ফিরে পাগলীটাকে ফোন করলাম।

- কিন্তু ফোন বন্ধ,।

""" রোজ রাতে পাগলীটা বাসার সামনে এসে দাড়িয়ে

থাকতো চুমু খাবার জন্য।,, "" কিন্তু আজ কি হলো,,??

--- মনে হয় একটু ব্যাস্ত আছে"..।

_

আমি আমার মতো খেয়েই ঘুমিয়ে পরলাম,,।

__

কিন্তু পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ফোন টা হাতে

নিলাম,, ।

--"" ভাবলাম পাগলীটা মেসেজ দিয়ে গুড মর্নিং

জানিয়েছে,""।

-

-- কিন্তু মেসেজ এ গিয়ে কোনো মেসেজ দেখতে পেলাম

না,,।

-- তখন বুকের ভেতর টা একেবারে ধুক করে উঠলো,,।

....আমি পাগলীটাকে বার বার ফোন করার পর ও ফোন বন্ধ

পাচ্ছিলাম,।।

,

""বুঝতে পারলাম কিছু একটা হয়েছে""।

...

-- ছুটে গেলাম ওদের বাসার দিকে ,"" কিন্তু গিয়ে দেখি

ওদের বাসা টা বাইরে থেকে তালা ঝোলানো,,।

-

-- পাশের বাসার আপি কে জিজ্ঞেস করলাম ,,

--

- আপি বললো এই বাসার কোনো একজন খুব অসুস্থ তাই

সবাই হসপিটালে গেছে""।


- আমি হসপিটালে গিয়ে দেখি পাগলীটার বাবা, মা

ওখানে বসে বসে কাঁদছে।

আমি তাদের জিজ্ঞেস করলাম,,,

--

-- ""আঙ্কেল ,আন্টি কি হয়েছে কাদছেন কেনো""?

( ওনারা আমাকে চিনতে পারে নি ,তাই কোনো কথা না

বলে কান্না করেই যাচ্ছে)

-

ডক্টর কে জিজ্ঞেস করলাম""

-- স্যার ওনাদের কি হয়েছে কাঁদছে কেনো""?

-

ডক্টর:-- ওনাদের মেয়ের ক্যান্সার ধরা পড়েছে,,।

-

""এই কথা শোনার পর ,, আমার হাহাকার টা আরো বেড়ে

গেলো""।

-

আমি রুমের দরজার কাচ দিয়ে একবার ভিতরে

তাকালাম"" ভিতরে আমার পাগলীটা শুয়ে আছে""। মৃত্যুর

মুখোমুখী লড়ছে""।

-

-- """"তখন খুব ইচ্ছা করছিলো ভিতরে গিয়ে ""পাগলিটাকে

জড়িয়ে ধরতে"" পাগলীটার কপালে একটা চুমু খেতে""।

-

"কিন্তু বাইরে ওর মা, বাবা ছিল তাই পারিনি ""।

-

আমি আর কোথাও যাই নি পাগলীটা কে ছেরে ,, যদি ওর

কিছু হয়ে যায়""।

-- "হসপিটালের বাইরে অপেক্ষা করতে লাগলাম

পাগলীটার জন্য""।

""- আর প্রার্থনা করতে লাগলাম /আল্লাহ্ তুমি আমার

ভালোবাসার মানুষ টাকে ফিরিয়ে দাও""


-

সারাদিন ওখানেই কেটে গেলো,, কিছু খাই নি,, কিছুই

খেতে পারছিনা ,,খাবার গিলতে পারি না""।

-

রাত হয়ে গেলো,, "" আমি পাগলীটার রুমের সামনেই বসে

রইলাম,, আর পাগলীটার কথা ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে

পড়লাম,,"।

-

"পরের দিন সকালে কোনো এক কান্নার শব্দে ঘুম টা

ভেঙে গেলো""।

-

""চোখ খুলতেই দেখি পাগলীটার মা, বাবা , অনেক

কান্না করছে ওদের আরো কিছু আপ্তিয় স্বজন ও ছিল ""।

-

নিজেকেই প্রশ্ন করতে লাগলাম,,

-- পাগলীটার কি কিছু হয়েছে?

আবার নিজেই বলতে লাগলাম,,

-- না আমার পাগলীটার কিছু হতে পারে না ।

-

সবার কান্নাকাটি দেখে অনেক ভয় করছিলো আমার ,,।

-

আস্তে আস্তে পাগলীটার রুমের দিকে এগিয়ে গেলাম..।

এবার দরজার ফাঁক দিয়ে ভিতরে তাকালাম,,।

-

-- তাকিয়ে দেখি পাগলীটা আর বেঁচে নেই,,। " না ফেরার

দেশে চলে গেছে""।

-

আমি কান্না করতে পারছি না, কি করবো বুঝতে পারছি

না,, । বিশ্বাস করতে পারছি না পাগলীটা আর বেঁচে

নেই""।

- তখন মনে হচ্ছিলো ...

--

"""কেউ আমার বুকের ভিতরে হাতুড়ি দিয়ে পিটাচ্ছে",,।

""চিৎকার করে কান্না করতে ইচ্ছে করছিলো কিন্তু

পারলাম না,,। নিজেকে তখন আটকে রাখলাম,,।

_

""সকাল ১০.০০ টা বাজে""

-- পাগলিটাকে চিরতরে না ফেরার দেশে রেখে

এলাম.""।

--

""-- সেদিন ,আমার সারা টা দিন কিভাবে কেটেছিলো

মনে নেই"""।

_

কিন্তু সন্ধ্যা বেলা হাটতে হাটতে কবরস্থানে গিয়ে..

পাগলীটার কবরের পাশে একটা মম বাতি জ্বালিয়ে

দিলাম,, আর পাগলীটার জন্য প্রার্থনা করলাম""।

-

""দু ফোঁটা জল গড়িয়ে পরলো পাগলীটার কবরের পাশে""।

-

এবার হাটতে শুরু করলাম,, কোথায় যাচ্ছি নিজেও জানি

না,,।

-- ""বুকের বা পাশে তীব্র ব্যাথা""। ভিড়ের মধ্যেও

নিজেকে খুব একা মনে হচ্ছে ""। ""মনে হচ্ছে আমার জীবন

থেকে অনেক বড়ো একটা কিছু হারিয়ে ফেলেছি"",,।

বুকের ভেতর চিন চিন করছে,,।

-

হাটতে হাটতে পৌঁছলাম সেই পূর্কুর পারে।

- যেখানে বসে রোজ আমি আর পাগলীটা গল্প করতাম""

পাগলীটা আমার কাঁধে মাথা রেখে গল্প করতো""

-

আকাশে তখন মিটি মিটি তার জ্বলছে"""।

-

তারার দিকে তাকিয়ে রইলাম,, চলে গেলাম কল্পনার

রাজ্যে"।

-

পাগলীটার সাথে কাটানো সময় গুলো ভাবতে লাগলাম,,

_--_ এখন আর কেউ মেসেজ দিয়ে "গুড মর্নিং" বলে ঘুম

ভাঙ্গবে না""।

_-_ কেউ রোজ রাতে এসে বলবে না,, জান " আমার

কপালে চুমু দাও""

--এখন আর কেউ আমার বুকে মাথা রেখে ঘুমাবে না,,।

এসব ভাবতেই ..

"চোখের পানি গড়িয়ে পড়তে লাগলো"

সত্যি কারের কিছু কিছু ভালোবাসা গুলোই এভাবে

ক্ষনস্থায়ী হয়ে যায়..

-তরিকুল ইসলাম

Previous Post Next Post