রোমান্টিক ফানি পোস্ট | বিয়ে নিয়ে ফানি স্ট্যাটাস

  •  ফানি স্ট্যাটাস

ফানি স্ট্যাটাস

একটা প্রাইভেট কোম্পানির অফিসের বস-কে জিজ্ঞাসা করলাম স্যার, আপনি শুধু বিবাহিত পুরুষদের চাকরিতে রাখেন কেনো?... 🤔


উনি বললেন - কারণ এদের ধ'মক সহ্য করার অভ্যাস আছে, আর এরা তাড়াতাড়ি বাড়িও ফিরতে চায় না।🙂

  • ফানি পোস্ট বাংলা

মামতো বোনকে __

বুঝালাম___

শোন__


___আমাদের বাড়ির বউ হবি__😌

আমার কথা শুনে মামাতো বোন বললো : 


মামাতো বোন__ তোমাদের বাড়ির বউ হলে কি আমাকে আদরে রাখবে। 

আমি__আরে হ্যা অনেক আদরে রাখবো। 

কোন কাজ করতে হবেনা। 

অনেক সুখে থাকবে।🙂

পায়ের উপর পা তুলে খাবে।☺️


বিয়ের পর অনেক জায়গায় ঘুরতে জাবে। 

সো'না দা'না টা'কা প'য়শা পাবে। 


কোন কিছুর অভাব হবেনা। 

মামাতো__বোন তাই কিন্তু আমিতো রান্না করতে পারিনা। 

আমি__আরে পাগল নাকি রান্না করতে হবেনা। 

দরকার হয় ৩ টা কাজের লোক রাখবো। 


এখন বলো আমাদের বাড়ির বউ হবে। 

মামাতো বোন __তাই ওকে হবো। 


মামাতো বোনকে অনেক বুঝিয়ে পটালাম আমাদের বাড়ির বউ হবার জন্য।। 


___কিছুদিন পর মামাতো বোন ঠিকি আমাদের বাড়ির বউ হলো " কিন্তু সেটা আমার না আমার ছোট ভাইয়ের বউ। 🤣


আমার ছোট ভাই ও মামাতো বোন ওই দুইটা রিলেশন করতো অনেক আগে থেকে!! 


হুদাই মামাতো বোনকে পটাতে গেছিলাম। 😐


এখন দর্শক হয়ে ওদের ভালোবাসা দেখি।।😭😂

"

-যাস্ট_ফান

-ফানি_গল্প

  • ফানি স্ট্যাটাস বাংলা

আমার পাশে এক মেয়ে বসে পরীক্ষা দিছিল! পরীক্ষা শেষে প্রতিদিনই বলতো সব উত্তর দিয়েছি। আমাকে জিজ্ঞেস করলে মান সম্মানের খাতিরে বলতাম আমিও সব উত্তর দিয়েছি। 


শেষ পরীক্ষায় মেয়েটা বলল, গোল্ডেন না থাকলেও অন্তত ১০০% A+ থাকবেই। আমি কম কিসে! আমি বললাম, আমার গোল্ডেন থাকার কথা। 


রেজাল্টের কয়েকদিন পরে মেয়েটার সাথে দেখা। 


আমি: কি খবর? কেমন আছেন? রেজাল্ট কি?


সে: ভাল আছি; A+ আসছে। আপনার কি খবর?


আমি: আপনার মতই (বাস্তবে আমি ফেল) কোথায় ভর্তি হবেন?


সে: আশাতো আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। আপনার?

আমি: ইনশাআল্লাহ, বুয়েট অথবা বুটেক্স। 


সে: ওকে! ভাল থাকেন। 

আমি: ওকে। 


দুঃখের কপাল! 


পরের বছর আমি আবার পরীক্ষা দিতে গিয়ে দেখি সেই মেয়েটা আমার আগে এসে বসে আছে, পরীক্ষা দেওয়ার জন্য। 🙂

  • ফানি ক্যাপশন বাংলা

 😂🙃..গল্প...শীতকালের রচনা😂😂🤭

   🤣🤣লেখক... বাড়িতে নেই 😂


এই গল্প...পড়ে হাসটে হাসটে লুঙ্গি খুলে গেলে আমি দায়ি না ”


ছোট ভাই গলা ফাটিয়ে শীতকালের রচনা পড়ছে " পৌষ ও মাঘ মাস এই দুই মাস মিলে শীতকাল। এই সময় যুবক ছেলেদের একা একা থাকতে অনেক কষ্ট হয়"।

আব্বা পাশে বসে পেপার পড়ছিল। ছোট ভাইয়ের শীতকালীন রচনা শুনে পেপার রেখে লাফ দিয়ে উঠলো।

-ঐ তুই কি পড়িস?

আব্বা, শীতকালীন রচনা পড়ি।

-এই রচনা কোন বইয়ে লিখছে?

আব্বা, বইয়ে এই রচনা নাই। স্যার বলেছে এবার পরীক্ষায় রচনা আসবে "শীতকাল "। তাই বড় ভাইয়ের কাছে থেকে এই রচনা লিখে নিয়েছি।

সেইটাই মুখস্থ করছিলাম।

ও তাইলে এইডা বড় হারামজাদার কাজ। মনে মনে সন্দেহ আছিল। ডাক দে বড় হারামজাদাকে।

বাথরুমে বসে সিগারেট খাচ্ছি। এমন সময় ছোট ভাইয়ের ডাক "রাসেল ভাই আব্বা ডাকে। অবস্থা বিশেষ ভালো না। তাড়াতাড়ি আসো।

তাড়াতাড়ি সিগারেট বাথরুমে ফেলে দিয়ে মুখের সিগারেটের গন্ধ দূর করতে টুথপেস্ট খুঁজতে লাগলাম। তখনি মনে হলো টুথপেস্ট আগেরদিন শেষ হইছে। তাই শ্যাম্পুর বোতল থেকে একটু শ্যাম্পু নিয়ে মুখের মধ্যে চালান করে দিলাম। ওরে আল্লাহ এর থেকে বিষ খাওয়া ভালো আছিল। উয়াক থুঁ।

সব ফেলে দিয়ে কয়েকবার কুলি করলাম। তারপর আব্বার সামনে গিয়ে হাজির।

-তো বড় সাহেব এতক্ষণ কই ছিলেন? আসতে

এতো সময় লাগলো?

আমি কইলাম" জ্বী আব্বা, পড়তেছিলাম। সামনে পরীক্ষা না। এইসময় নিয়মিত পড়ার চেষ্টা করতেছি"।

ইনশাআল্লাহ এবার আপনার মুখ উজ্জ্বল করবো ।

- আব্বা রেগে গিয়ে বললেন " ঐ হারামজাদা আমার মুখ কি অন্ধকার নাকি যে উজ্জ্বল করবি? তবে কথা অবশ্য খারাপ বলিস নাই। আগে আমার মুখ উজ্জ্বলই ছিল। তুই যখন এস, এস, সি তে দুইবার আর আর

এইচ,এস,সিতে তিনবার ফেইল মারছিস তখনি মুখ কালো হয়ে গেছে। এবার আর সেই মুখ উজ্জ্বল করার দরকার নাই বাবা"। তো বাপজান ছোট বাপজানের রচনা কি আপনি লিখে দিছেন?

এই প্রথম আব্বা আমার লিখা পড়ছে বলে মনে

হচ্ছে। তাই খুশিতে বকবক হয়ে বললাম " জ্বী

আব্বা, এগুলো হচ্ছে আমার ছোটখাটো প্রতিভা।

ছোট ভাই রচনা লিখে চেয়েছে তাই না করতে

পারিনি। লিখে দিয়েছি।

- তো আব্বাজান কি কি লিখছেন একটু পড়ে

শোনান?

আমি ছোট ভাইয়ের খাতা নিয়ে পড়া শুরু করলাম...

"পৌষ ও মাঘ মাস এই দুই মাস মিলে শীতকাল । এই সময় যুবক ছেলেদের একা একা থাকতে কষ্ট হয়"। এই লাইন পড়ে চুপ করে আছি।

-আব্বা চোখ বড়বড় কইরা কইল থামলি কেন?

পড় পড়।

এই সময় রাতে অনেক শীত পড়ে। রাতের বেলা

একা একা থাকা খুব কষ্টসাধ্য। হাত পা ঠান্ডায় বরফ হয়ে আসে। বাংলাদেশের এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে এই ঋতুতে বাংলাদেশ বিয়ের হার প্রচুর পরিমানে বেড়ে যায়। তাই বাংলাদেশের বিখ্যাত অনেক লেখক এই ঋতুকে বিয়ের ঋতু বলে আখ্যায়িত

করেছেন। বিয়ের ঋতু নিয়ে রবীন্দ্রনাথ

লিখেছেন।

আমার পরান যাহা চায়,

বিয়ের ঋতু তাই , বিয়ের ঋতু তাই গো !

কাজী নজরুল ইসলাম লিখেছেন।

আমি সব ভেঙ্গে ফেলে করবো চুরমার

কেন বিয়ের ঋতু পৃথিবীতে আসে অনেক দিন

পরপর ।

গবেষকরা আরো বলেছে যে বাংলাদেশের

জনসংখ্যা বাড়াতে এই ঋতুর বিশেষ অবদান আছে। যা পৃথিবীর অন্যান্য জন্মহার কম দেশের কাছে ঈর্ষণীয়।

-আব্বা একটু শোনের পর বুক ধরে ফ্লোরে

বসে গেলেন।

আমি বললাম, আরো বলবো আব্বা?

-আব্বা বললেন " যদি বাপকে জীবিত দেখতে চাস তাইলে এইখানেই এই রচনা পড়া বাদ দে"।

কেন আব্বা? এইখানে তো প্রকৃত সত্য তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।

-আরে রাখ তোর প্রকৃত সত্য । তাড়াতাড়ি ওষুধের বক্স নিয়ে আয়, জীবন গেলো।

দৌড়ে আব্বার ওষুধের বক্স নিয়ে আসলাম।

একটুপর আব্বা বললো, আজ বুঝলাম। আমার বড় ছেলের এতো প্রতিভা কেন।

আমি কাচুমাচু হয়ে বললাম, কেন আব্বা?

-যে ছেলের একটা সামান্য রচনা মানুষের হার্ট অ্যাটাক করাতে পারে। তার সম্পূর্ণ পরীক্ষার খাতা দেখতে কমপক্ষে চার-পাঁচজন মাস্টার অবশ্যই লাগবে। আমি বুঝে গেছি আমার ছেলের মেধার দাম এই দেশে নাই। তোকে আমি উচ্চ শিক্ষার জন্য উগান্ডা

পাঠামু বাপজান।

না, আব্বা। আমি আমার এই প্রতিভা দেশের কাজে লাগামু। দেশের মানুষের কাজে লাগামু। দেশের উন্নয়ন করমু।

- আব্বার চোখ বন্ধ।

আব্বা, কথা কও। আব্বা, ও আব্বা?

আব্বা গো.......?


(...........সমাপ্ত...........)

  • রোমান্টিক ফানি স্ট্যাটাস

 ক্লাসে ম্যাডাম ঢুকেই বলল, " নীলয় তুই নাকি

সাদিয়াকে

প্রেমপত্র দিছিস! সাদিয়া তোর প্রেমপত্র

পড়ে

অজ্ঞান

হয়ে গেছে।" ম্যাডামের কথা শুনে নীলয়ের

কলিজা শুকিয়ে

গেলো। সাদিয়া ম্যাডামের একমাত্র মেয়ে।

ডাইনী মায়ের

একমাত্র আদরের সন্তান। ম্যাডাম আবার বলল,

"কিরে তুই

উত্তর দিচ্ছিস না কেন"? ভয়ে নীলয়ের পায়ে

কাঁপাকাঁপি শুরু

হয়ে গেলো। যেকোনো সময় প্যান্ট নষ্ট

করে ফেলার মতন

অবস্থা।

জীবনে কখনো ম্যাডামের ক্লাসে পড়া

দিয়েছি বলে মনে

পড়ে না। ম্যাডাম এমনিতেই আমাকে দেখতে

পারে না।

তার উপর তার মেয়েকে প্রেমপত্র দিয়েছি,

সেটা পড়ে

বেচারি অজ্ঞান। ম্যাডাম আমার অবস্থা আজ

কি

করবে

সেটা বুঝার বাকি রইলো না। মনে মনে

বিপদের

দোয়া

পড়ছি আর নিজের বুকে ফুঁ দিচ্ছি। আল্লাহ

এবারের

মতন

আমাকে বাঁচাও এরপর থেকে সাদিয়াকে

নিজের

বোনের

চোখে দেখবো।

ম্যাডাম আস্তে আস্তে এগিয়ে এলো আমার

দিকে।ক্লাসের

সবাই সার্কাস দেখার অপেক্ষায় আমার দিকে

তাকিয়ে

আছে। ম্যাডাম আমার কাছে এসে চিঠিটা

আমার

হাতে

দিয়ে বলল, " পড়ে শোনা"। ম্যাডামের কথা

শুনে এবার গলা

পর্যন্ত শুকিয়ে কাঠ। আমি লজ্জায় নিচের

দিকে

তাকিয়ে

আছি। ম্যাডার তার ডাই-নী কণ্ঠে চিৎকার

করে

উঠে বলল,

"এক্ষণ পড়ে শোনা বলছি।"

আমি চিঠি হাতে নিয়ে পড়া শুরু করলাম।

কলিজার বোঁ*টা সাদিয়া,

কেমন আছো তুমি? জানি তুমি ভালো নেই।

তোমার ডাই*নী মা

৪৫ মিনিটের ক্লাসে আমাদের যে অবস্থা

করে!

আল্লাহ

জানে সারাদিন তোমার উপর ঐ ডাই*নীটা

কতো

নির্যাতন

চালায়। তুমি বললে আমি উনার বিরুদ্ধে মামলা

করবো।

প্রথমদিন তোমাকে দেখেই আমার বুক

কেঁপে উঠেছিল। সেই

কাঁপুনিতে বাংলাদেশ ও মায়ানমারের কিছু

অংশ

কেঁপে

উঠে।অথচ মানুষজন বলে সেটা নাকি

ভূমিকম্পের

কারণে।

কাউকে বিশ্বাস করাতেই পারিনি ওটা

আমারি বুকের

ভূমিকম্প।

তুমি জানো সারাদিন শুধু আমি তোমার কথা

ভাবি।

এতো

ভাবনা যদি আমি গণিতের প্রতি দিতাম

তাহলে

আইনস্টাইনের মতন আমারো পকেটে দুইচারটা

নোবেল

থাকতো। , কিন্তু দেখো আমি নোবেলের কথা

চিন্তা না করে

শুধু তোমার কথা চিন্তা করি। কিন্তু তোমার

ডাইনী

মায়ের

জন্য চিন্তাটাও ঠিকমতন করতে পারি না। হঠাৎ

করে

তোমার মা আমার চিন্তার মধ্যে এসে আমাকে

লাঠিপেটা

করে আর বলে " ঐ তুই আমার মেয়েকে

নিয়ে চিন্তা করিস

কেন?"

সেইদিন স্বপ্নে দেখি তোমাকে নিয়ে চাঁদে

যাচ্ছি

হানিমুন করতে। রকেটে আমি আর তুমি

লুকোচুরি

খে-লছি।

এরমধ্যে কোথা থেকে যেন তোমার মা

এসে রকেটের ইঞ্জিন

বন্ধ করে দিয়ে বলে, " এবার খেলা হবে।"

বিশ্বাস করো সাদিয়া, তোমার কথা মনে

হইলেই

এই হৃয়দের

মধ্যে এনার্জি বাল্ব জ্বলে উঠে। তুমি আবার

ভেবো না আমি

৩০০ টাকার এনার্জি বাল্ব ১০০ টাকায়

কিনেছি শুধুমাত্র

কোম্পানির প্রচারের জন্য।

আমি ফিলিপ্স বাল্বের কথা বলেছি। যা

দিবে

তোমাকে

শতভাগ আলো ও দীর্ঘদিনের গ্যারান্টি।

সাদিয়া বিশ্বাস করো এই মনে!!...."

হঠাৎ ধপাস করে কিছু পরে যাওয়ার শব্দ

পেলাম।

সামনে

তাকিয়ে দেখি ম্যাডাম অজ্ঞান হয়ে

মাটিতে পড়ে

গেছে।

সবাই মিলে দৌড়াদৌড়ি করে ম্যাডামকে

তুলে ডাক্তার

ডাকতে গেলাম।

ম্যাডামের জ্ঞান ফিরলে প্রিন্সিপ্যাল

ম্যাডাম

আমাকে

ডেকে পাঠালেন। উনি বললেন," তুমি নাকি

ম্যাডামের

মেয়ে সাদিয়াকে চিঠি দিয়েছ। কি ছিল সেই

চিঠিতে

দেখি চিঠিটা আমাকে দেও।" আমি ভয়ে ভয়ে

প্রিন্সিপ্যাল

ম্যাডাম কে বললাম "আগে এখানে ডাক্তারকে

ডাক দেন

ম্যাডাম।"

মন ছুঁয়ে যাওয়া গল্প পড়ুন।

Previous Post Next Post