মেয়ে নিয়ে স্ট্যাটাস | মেয়ে নিয়ে ক্যাপশন | মেয়ে নিয়ে উক্তি

  • সুন্দরী মেয়ে নিয়ে স্ট্যাটাস

সুন্দরী মেয়ে নিয়ে স্ট্যাটাস

--পিরিয়ড হয়েছে মা?

--২দিন পর পর তোমার পিরিয়ড হয়। এতো নাটক করো তুমি বউমা। 


--সত‍্যি বলতেছি মা। আমি কেনো নাটক করতে যাবো বলেন। আর পিরিয়ড কি আমার নিজের ইচ্ছায় হয়।


--আমি এতো কিছু জানিনা। থালা বাসন ধুয়ে ভাত রান্না করতে যাও রান্না ঘরে। 


--মা আমার ভিষন কষ্ট হচ্ছে। যদি একটু আফরিন কে বলতেন রান্না করতে? (আফরিন হলো ননোদ)


--আফরিন কেনো তোমার কাজ করবে। ওর পরাশুনা আছেনা। 


--ঠিক আছে আমি চেষ্টা করতেছি। 


--চেষ্টা না তোমার সব কাজ করতে হবে। তাছারা একটু পরে হাসিব ও কাজ থেকে বাসায় ফিরবে। 


--ঠিক আছে মা চিন্তা করবেন না। আমিই সব কাজ করবো। 


--এইতো লক্ষি বউ। 


"কথাটি বলেই রুমপার শাশুড়ি সেখানে থেকে চলে যায়। এর পরে কি আর করার রুমপা সেই পিরিয়ডের ব‍্যথা সজ‍্য করে কাজে লেগে পরে। 


"প্রায় ১ ঘন্টা কাজ করার পরে রুমপার স্বামী হাসিব কাজ থেকে বাসায় ফিরে আসে। এসেই রুমপাকে ডাক দেয়। 


হাসিব : রুমপা এইইই রুমপা কোথায় তুমি। 


রুমপা : এইইই তো কাপড় ধুয়ে দিচ্ছি, ওয়েট করো আসতেছি। 


হাসিব : এই মুহূর্তে  আসো।


"স্বামির কথা মতো রুমপা মুহূর্তেই চলে আসে। 


রুমপা : বলো। 


হাসিব : তোমার না কাল পিরিয়ড হয়েছে। তুমি কাজ করতেছো কেনো।


রুমপা : আরে সমস্যা নেই। 


হাসিব : সমস্যা নেই মানে। পিরিয়ড হরে তোমাকে বলছিনা ১/২ কোন কাজ করবেনা। অন‍্য লোকেরা করবে।


রুমপা : আরে বাদ দাওতো এই সব। 


হাসিব : বুঝেছি তোমার মা জোর করেই এই সব করাচ্ছে তাই না। 


রুমপা : আরে তেমনটা না। 


"এর পরে হাসিব মা - মা বলে ডাক দিলে মুহূর্তেই উনিও চলে আসে। 


--হুমম বাবা বল কি হয়েছে।


হাসিব : রুমপা অসুস্থ। ওকে কাজ করতে লাগাই দিছো কেনো। আর কি কেউ ছিলোনা বাসায়। 


--কি হয়েছে রুমপার। 


হাসিব : কি হয়েছে তুমি বুঝোনা। ওর পিরিয়ড হয়েছে। 


--কেনো পিরিয়ড হলে কি কাজ করা যাবেনা। ঢং যতো সব।


হাসিব : তোমার মেয়ের যদি এমন হতো তাহলে কাজ করতে দিতে অবশ্যই দিতেনা। একটি মেয়ে সব সময় কাজ করে যায়।  তার অসুস্থের সময় অত্যন্ত তাকে একটু খেয়াল রাখা দরকার তোমার। 


--ছেলের কথা শুনে মা রাগান্বিত হয়ে রুম থেকে বেরিয়ে   যায়। 


রুমপা : এটা কি ঠিক করলা। 


হাসিব : অবশ্যই ঠিক করছি। প্রত‍্যেটা নারী নারীকে সন্মান করে এইটা বাস্তব বুজছো।


রুমপা : হুম😊


"আমরা সবাই সচেতন হবো। এবং পিরিয়ডের সময় নারীকে একটু কষ্টের কাজ থেকে দুরে রাখবো। আবার বউয়ের কথা শুনে কখনো মাকে কষ্ট দিবোনা। 

অনু_গল্প: একটু_শান্তি

  • ছেলে মেয়ে নিয়ে স্ট্যাটাস

 --৪ মাসের সন্তান আমার গর্ভে?

--কেনো তুমি! শারীরিক সম্পর্কের পর তুমি বাচ্চা 

 না হওয়ার ওষুধ খাওনি। 

--নাহ আমি কোন ওষুধ খাইনি। চলো আমরা বিয়ে করে ফেলি প্লিছজজজ।

--পাগল হয়েছো তুমি। এখন বিয়ে করতে পারবোনা।

--মানে। 

--এখনো আমার পরাশুনা শেষ হয়নি। তোমাকে বিয়ে করে খাওয়াবো কি জানতে পারি। 

--আরে বিয়ের পরে সব ম‍্যানেজ হবে। 

--সরি। 

--তুমি যদি এমন করবা তাহলে কেনো ১৪ই ফেব্রুয়ারিতে আমার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করলে। কেনো আমার নিষ্পাপ দেহ টা নষ্ট করলে। 

--এই ভালোবাসায় একটু হয়েই থাকে। 

--চুপ করো লাবিব। আর একটি কথাও বলবা না। তুমি বলো বিয়ে করবা নাকি করবা না। 

রাজ: আমি বিয়ে করতে পারবোনা।

--তাহলে এই মুখ আমি কিভাবে দেখাবো সবাইকে জানতে পারি। 

রাজ: সেটা আমি কিভাবে বলবো শুনি। 

--প্লিজজ তোমার দুটি পায়ে পরি আমাকে বিয়ে করো। নাহলে আত্মহত্যা ছারা কোন রাস্তা‍ই থাকবেনা।

 রাজ : তোমার যা ইচ্ছে হয় তাই করতে পারো। আমাকে আর ফোন দিবানা বাই। 

"কথাটি বলেই লাবিব ফোনটি কেটে দেয়"

"এই দিকে পলি কি করবে কিচ্ছু ভেবে পাচ্ছেনা। কি করে দেখাবে এই মুখ সমাজে। কি জবাব দিবে তার বাবা মাকে। এই সব হাজারো চীন্তা যখন গ্রাশ করে তখন নীরা সিদ্ধান্ত নেয় সে আত্মহত্যা করবে। 


"এর পরে যেই ভাবনা সেই কাজ। এক শিশি বিশ নিয়ে ঢক ঢক করে সব খেয়ে ফেলে। আর মুহূর্তে মধ‍্যেই দুটি প্রান চলে যায়। 

আহা কি জীবন। 


"তাই বলি বোনেরা সামনে ১৪ই ফেব্রুয়ারিতে একটু সচেতন থাকো।


মন ছুঁয়ে যাওয়া গল্প পড়ুন।

Previous Post Next Post