ছেলেরা মেয়েদের বুকের দিকে তাকায় কেন
১.
তুমি যখন চোখে চোখ রেখে কথা বলো, তখনই প্রমাণ হয় তুমি মানুষ। আর চোখ নামলে, শুধু শরীরটা দেখায়, মনটা না।
২.
একটা মেয়েকে চিনতে হলে তার চোখের দিকে তাকাও, বুকের দিকে নয়—কারণ অনুভব থাকে চোখে, শরীর নয়।
৩.
যে ছেলে শুধু মেয়েদের শরীর দেখে, সে জীবনে কখনও কাউকে মন থেকে ভালোবাসতে পারে না।
৪.
যে চোখ শুধু বুক খোঁজে, সে কখনো হৃদয়ের গভীরতা দেখতে পায় না।
৫.
মেয়েদের শরীর নয়, সম্মান তাদের অধিকার। দৃষ্টিটা বদলাও, মনটাও মানুষ হবে।
৬.
যেখানে মন হারানো যায়, সেখানে দৃষ্টিকে শরীরের মাঝে সীমাবদ্ধ করা অন্যায়।
৭.
একটা মেয়ে বুক দিয়ে নয়, ভালোবাসা দিয়ে জীবনের গল্প গড়ে তোলে।
৮.
তাকানোর ক্ষমতা সবার থাকে, কিন্তু সম্মান দেখানোর মনটা সবার থাকে না।
৯.
শরীরের দিকে তাকিয়ে কখনো কেউ প্রেমে পড়ে না—ওটা হয় কল্পনার খেলা, ভালোবাসা নয়।
১০.
যে ছেলে মেয়ের বুকের দিকে তাকায়, সে কখনো তার চোখের জল দেখতে পায় না।
১১.
ভদ্রতা শেখো, চোখ নামাও—সুন্দরতা শরীরে নয়, আচরণে।
১২.
যে চোখ অপমান করে তাকায়, সেখানেই জন্ম নেয় সমাজের কু-চিন্তা।
১৩.
একটা মেয়ে যদি তোমার পাশে বসে নিরাপদ না বোধ করে, তাহলে তোমার পুরুষত্ব প্রশ্নবিদ্ধ।
১৪.
দৃষ্টিটা যদি সম্মান না দেয়, তাহলে ভালোবাসার কথা বলার অধিকার হারিয়ে যায়।
১৫.
তুমি তাকাও তার চোখে, কারণ ওখানেই লুকানো থাকে অজস্র কথা, বুক নয়।
১৬.
নারীর শরীর নয়, তার স্বপ্ন দেখো—তবেই মানুষ হওয়া সম্ভব।
১৭.
একটা মেয়ের বুক নয়, তার সাহস দেখো—যা সে সমাজের চোখে চোখ রেখে বহন করে।
১৮.
সম্মান কখনো চোখ দিয়ে প্রমাণ হয় না, প্রমাণ হয় ব্যবহার দিয়ে।
১৯.
কিছু চোখ কেবল খোঁজে শরীর, কিছু মন খোঁজে আত্মা—তুমি কোনটা?
২০.
নারীকে দেখে সম্মান দেখাও, তাকানোর আগে ভাবো, কেউ তোমার মা-বোনের দিকেও তাকাতে পারে।